নিজস্ব প্রতিবেদক:- বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সোমবারের ওই সভায় অংশ নিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তবে ওই সভায় এমন এক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে, যা দেখে শিক্ষামন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সভা শেষে কেক কাটার আয়োজন ছিল অনুষ্ঠানে। আয়োজকরা শিক্ষামন্ত্রীর সামনে জাতীয় পতাকা সদৃশ একটি কেক আনলে তা দেখে ক্ষেপে যান তিনি। কেক দেখে মন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি পতাকা কাটতে এসেছি?।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠানটি হলেও এর আয়োজনের দায়িত্বে ছিল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃত্বে এই অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য কয়েকটি কমিটিও গঠন করা হয়।
মন্ত্রণালয়ের প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, নির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে শিক্ষামন্ত্রী হল থেকে বেরিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে যান চা চক্রে যোগ দিতে। এসময় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) অতি উৎসাহী কয়েকজন কর্মকর্তা ৪৬ কেজি ওজনের একটি কেকের সামনে নিয়ে যান মন্ত্রীকে। অনুরোধ করেন জ্বালানো মোমবাতি নিভিয়ে কেকটি কাটতে। কিন্তু কেক দেখেই ক্ষেপে যান মন্ত্রী। পুরো অনুষ্ঠানে অত্যন্ত হাস্যোজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত থাকা মন্ত্রীর হঠাৎ রুদ্রমূর্তি দেখে কর্মকর্তারা চুপসে যান।
মন্ত্রী বলেন, ‘কেকে কেন জাতীয় পতাকা? আমি কি জাতীয় পতাকা কাটতে এসেছি? এটা কার আইডিয়া? কে অর্ডার দিয়ে এই কেক বানিয়েছে? একজন মন্ত্রী হয়ে আমি কি জাতীয় পতাকা কাটতে পারি?।'
এ নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা সমালোচনা করছেন। তারা বলছেন, এটি জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান।
এদিকে এ ঘটনার দায় একে অন্যের ওপর চাপাতে থাকেন কর্মকর্তারা। কেক কোথায় থেকে এল, কে নিয়ে এলো, কার সিদ্ধান্তে জাতীয় পতাকার আদলে তৈরি করা হলো―তার দায়িত্ব নিতে রাজি হননি অনুষ্ঠান সংশ্নিষ্ট কোনো কর্মকর্তাই।
এসময় এই কাজের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের শাস্তি পেতে হবে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী। একপর্যায়ে চা পান না করেই অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করেন তিনি।
এ ব্যপারে মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক এস এম ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠানটি হলেও এর আয়োজনের দায়িত্বে ছিল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃত্বে এই অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য কয়েকটি কমিটিও গঠন করা হয়।
মন্ত্রণালয়ের প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, নির্ধারিত কর্মসূচি শেষ করে শিক্ষামন্ত্রী হল থেকে বেরিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে যান চা চক্রে যোগ দিতে। এসময় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) অতি উৎসাহী কয়েকজন কর্মকর্তা ৪৬ কেজি ওজনের একটি কেকের সামনে নিয়ে যান মন্ত্রীকে। অনুরোধ করেন জ্বালানো মোমবাতি নিভিয়ে কেকটি কাটতে। কিন্তু কেক দেখেই ক্ষেপে যান মন্ত্রী। পুরো অনুষ্ঠানে অত্যন্ত হাস্যোজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত থাকা মন্ত্রীর হঠাৎ রুদ্রমূর্তি দেখে কর্মকর্তারা চুপসে যান।
মন্ত্রী বলেন, ‘কেকে কেন জাতীয় পতাকা? আমি কি জাতীয় পতাকা কাটতে এসেছি? এটা কার আইডিয়া? কে অর্ডার দিয়ে এই কেক বানিয়েছে? একজন মন্ত্রী হয়ে আমি কি জাতীয় পতাকা কাটতে পারি?।'
এ নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা সমালোচনা করছেন। তারা বলছেন, এটি জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান।
এদিকে এ ঘটনার দায় একে অন্যের ওপর চাপাতে থাকেন কর্মকর্তারা। কেক কোথায় থেকে এল, কে নিয়ে এলো, কার সিদ্ধান্তে জাতীয় পতাকার আদলে তৈরি করা হলো―তার দায়িত্ব নিতে রাজি হননি অনুষ্ঠান সংশ্নিষ্ট কোনো কর্মকর্তাই।
এসময় এই কাজের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের শাস্তি পেতে হবে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী। একপর্যায়ে চা পান না করেই অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করেন তিনি।
এ ব্যপারে মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক এস এম ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মন্তব্যসমূহ