‘ও ভাই সোনা, আলু বড় সস্তা। এক বস্তা মাত্র ৩৫০ টাকা।’ এটি আলু বিক্রির মাইকিংয়ের ভাষা। গরুর খাদ্য হিসেবে এভাবেই মাইকিং করে রাজশাহীর বিভিন্ন এলাকায় আলু বিক্রি করা হচ্ছে। ৮৫ কেজি ওজনের এক বস্তা আলু বিক্রি করা হচ্ছে মাত্র ৩৫০ টাকায়।
বাজারে নতুন আলু উঠেছে। রাজশাহীর খুচরা বাজারে এখন লাল রঙের নতুন আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজিতে। আর সাদা রঙের আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা কেজি দরে। হিমাগারের পুরোনো আলু বিক্রি করা হচ্ছে কেজিপ্রতি ১০ টাকায়। নতুন আলুর বাজারে হিমাগারের আলুর কদর নেই।
তানোরের আলুচাষি নজরুল ইসলাম জানান, এক বস্তা আলু মাঠেই ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা বিক্রি হয়েছে। যাঁরা হিমাগারে রেখেছেন, তাঁদের বস্তাপ্রতি হিমাগারের ভাড়া দিতে হয়েছে ৩৬০ থেকে ৩৬৫ টাকা। বহন ও অন্যান্য খরচ মিলে প্রতি বস্তায় খরচ পড়েছে ৫১৫ টাকা। আর সব মিলিয়ে এক বস্তা আলুর পেছনে চাষির খরচ হয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ টাকা। এখন হিমাগার খালি করার জন্য এই আলু মাইকিং করে সাড়ে তিন শ টাকা বস্তায় বিক্রি করা হচ্ছে।
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, মাইকিং খরচ ও গাড়িভাড়া বাদ দিলে এ আলুর দাম আর হিসেব না করাই ভালো।
গত বুধবার দুপুরে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বাকড়া এলাকায় ভটভটিতে করে মাইকিং করে আলু বিক্রি করার এ দৃশ্য দেখা যায়। গাড়ির ওপরে বসে একজন লোক যেন ব্যঙ্গাত্মক গলায় মাইকিং করছেন। রাস্তার মানুষ দাঁড়িয়ে তা নিয়ে হাসাহাসি করছেন। একজন লোক বলে উঠলেন, ‘আলু নিয়ে এমন তামাশা আর হয় না।’(প্রথম আলো)
বাজারে নতুন আলু উঠেছে। রাজশাহীর খুচরা বাজারে এখন লাল রঙের নতুন আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকা কেজিতে। আর সাদা রঙের আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা কেজি দরে। হিমাগারের পুরোনো আলু বিক্রি করা হচ্ছে কেজিপ্রতি ১০ টাকায়। নতুন আলুর বাজারে হিমাগারের আলুর কদর নেই।
তানোরের আলুচাষি নজরুল ইসলাম জানান, এক বস্তা আলু মাঠেই ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা বিক্রি হয়েছে। যাঁরা হিমাগারে রেখেছেন, তাঁদের বস্তাপ্রতি হিমাগারের ভাড়া দিতে হয়েছে ৩৬০ থেকে ৩৬৫ টাকা। বহন ও অন্যান্য খরচ মিলে প্রতি বস্তায় খরচ পড়েছে ৫১৫ টাকা। আর সব মিলিয়ে এক বস্তা আলুর পেছনে চাষির খরচ হয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ টাকা। এখন হিমাগার খালি করার জন্য এই আলু মাইকিং করে সাড়ে তিন শ টাকা বস্তায় বিক্রি করা হচ্ছে।
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, মাইকিং খরচ ও গাড়িভাড়া বাদ দিলে এ আলুর দাম আর হিসেব না করাই ভালো।
গত বুধবার দুপুরে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বাকড়া এলাকায় ভটভটিতে করে মাইকিং করে আলু বিক্রি করার এ দৃশ্য দেখা যায়। গাড়ির ওপরে বসে একজন লোক যেন ব্যঙ্গাত্মক গলায় মাইকিং করছেন। রাস্তার মানুষ দাঁড়িয়ে তা নিয়ে হাসাহাসি করছেন। একজন লোক বলে উঠলেন, ‘আলু নিয়ে এমন তামাশা আর হয় না।’(প্রথম আলো)


মন্তব্যসমূহ