পাইকগাছার পল্লীতে জামায়াত থেকে আসা আ'লীগ নেতার বিজয় দিবসে পাকিস্থানি পাতাকার আদলে পাতাকা উত্তলন : এলকায় মিশ্র প্রতিক্রয়া !
পাইকগাছায় বিজয় দিবসের দিন পাকিস্থানি আদলে পাতাকা উত্তোলন এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রয়া।
যানাযায়, গত ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে পাইকগাছার চাঁদখালী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের চৌমুহনী বাজারে ডাঃ আবু রায়হান শাহীন তার নিজের সরদার ফার্মেসী এবং বিকাশের দোকানের সামনে বাংলাদেশের পাতাকার লাল বৃত্তের মধ্যে পাকিস্থানি পাতাকার আদলে চাঁদ- তারা খচিত পাতাকা উত্তলন করে। তিনি চাঁদখালী ইউনিয়ন আ'লীগের আহবায়ক, ৮ নং ওয়ার্ডের সাধারন সম্পদক, পুলিশিং কমিটির সাধারন সম্পদক হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেন বা পেনা ফেস্টুন টানান। ভিন্ন পাতাকা দেখে বাজারের ব্যবসায়ীরা তার কাছে পাকিস্থানী পাতাকার বিষয়ে যানতে চাইলে তিনি বলেন ঈদের সময় যখন টানিয়েছিলাম তখনতো কেউ কিছু বলেনি তাহলে এখন কেন কথা হচ্ছে? যানাগেছে তিনি আগে জামায়াত ইসলামী রাজনীতির সাথে সম্পকৃক্ত ছিলেন। একটা মারামারীর মামলা থেকে বাঁচার জন্য আওয়ামীলীগ রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন। আওয়ামীলীগের মিছিল মিটিংয়ে তার সরব উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যায়। নামপ্রকাশে বাজারের অনেকে বলেন তিনি নিজেকে আ'লীগের বড় নেতা বলে এলাকায় প্রভাব খাটান। পেনা ফেস্টুনে তার ছবিও দেখাযায়।
চৌমুহনী বাজার কামিটির সভাপতি মোঃ আতিয়ার রহমান বলেন ঘটনা সত্যি, আমি সহ বাজারের ব্যবসায়ীরা বিষটি দেখেছি এবং অবগত।
ওয়ার্ড আ'লীগের সাবেক সভাপতি ডাঃ নরেন্দ্র বলেন বিষয়টি আমি শুনেছি এবং তার কাছে জিঙ্গাসা করেছি কিন্তু তিনি বিষটি এড়িয়েযান।
পাতাকা উড়ানোর বিষয়ে পাইকগাছা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বিল্পব বলেন বিষটি আমি বিকেলে শুনেছি তদন্ত চলছে সত্যতা পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিব।
পাতাকা উড়ানোর বিষয়ে জানতে ডাঃ আবু রায়হান শাহিনের মুঠো ফোনে বার বার ফোন দিলোও তিনি ফোন রিসিব করেননি। ফলে তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
যানাযায়, গত ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে পাইকগাছার চাঁদখালী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের চৌমুহনী বাজারে ডাঃ আবু রায়হান শাহীন তার নিজের সরদার ফার্মেসী এবং বিকাশের দোকানের সামনে বাংলাদেশের পাতাকার লাল বৃত্তের মধ্যে পাকিস্থানি পাতাকার আদলে চাঁদ- তারা খচিত পাতাকা উত্তলন করে। তিনি চাঁদখালী ইউনিয়ন আ'লীগের আহবায়ক, ৮ নং ওয়ার্ডের সাধারন সম্পদক, পুলিশিং কমিটির সাধারন সম্পদক হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেন বা পেনা ফেস্টুন টানান। ভিন্ন পাতাকা দেখে বাজারের ব্যবসায়ীরা তার কাছে পাকিস্থানী পাতাকার বিষয়ে যানতে চাইলে তিনি বলেন ঈদের সময় যখন টানিয়েছিলাম তখনতো কেউ কিছু বলেনি তাহলে এখন কেন কথা হচ্ছে? যানাগেছে তিনি আগে জামায়াত ইসলামী রাজনীতির সাথে সম্পকৃক্ত ছিলেন। একটা মারামারীর মামলা থেকে বাঁচার জন্য আওয়ামীলীগ রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন। আওয়ামীলীগের মিছিল মিটিংয়ে তার সরব উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যায়। নামপ্রকাশে বাজারের অনেকে বলেন তিনি নিজেকে আ'লীগের বড় নেতা বলে এলাকায় প্রভাব খাটান। পেনা ফেস্টুনে তার ছবিও দেখাযায়।
চৌমুহনী বাজার কামিটির সভাপতি মোঃ আতিয়ার রহমান বলেন ঘটনা সত্যি, আমি সহ বাজারের ব্যবসায়ীরা বিষটি দেখেছি এবং অবগত।
ওয়ার্ড আ'লীগের সাবেক সভাপতি ডাঃ নরেন্দ্র বলেন বিষয়টি আমি শুনেছি এবং তার কাছে জিঙ্গাসা করেছি কিন্তু তিনি বিষটি এড়িয়েযান।
পাতাকা উড়ানোর বিষয়ে পাইকগাছা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বিল্পব বলেন বিষটি আমি বিকেলে শুনেছি তদন্ত চলছে সত্যতা পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিব।
পাতাকা উড়ানোর বিষয়ে জানতে ডাঃ আবু রায়হান শাহিনের মুঠো ফোনে বার বার ফোন দিলোও তিনি ফোন রিসিব করেননি। ফলে তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।



মন্তব্যসমূহ