নিজস্ব প্রতিবেদক : নিজেকে জ্বীনের বাদশা হিসেবে পরিচয় দিয়ে অনেক দিন থেকেই প্রতারণা করে আসছিলেন নাজমুল হুদা (২৯)। জ্বীন তাড়ানো, বিভিন্ন অসুখে পানি পড়া দিয়ে সহজ সরল মানুষের পকেট খালি করে আসছিল সে। এমন অভিযোগ পেয়ে সংসদ সদস্য নিজেই কৌশলে রাজশাহী মহানগরীর গ্রেটার রোড মসজিদের পাশে তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে কথিত জ্বীনের বাদশাকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন।
রোববার সকালে রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন জ্বীনের বাদশা নাজমুল হুদাকে ধরিয়ে দেন। প্রতারক জ্বীনের বাদশা নাজমুল হুদা পবা উপজেলার দামকুড়া এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে।
রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন জানান, নাজমুল হুদা নিজেকে জ্বীনের বাদশা বলে পরিচয় দেয় প্রতারণা করছিল। জ্বীন তাড়ানো, পানি পড়া, তেল পড়ার মাধ্যমে বিভিন্ন অসুখ সারানোর নাম করে দীর্ঘদিন ধরেই সে মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেয়। এ বিষয়ে সুলতানা রাজিয়া নামে এক নারী তার কাছে অভিযোগ করেন। এরপর তাকে কৌশলে বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসা হয় ও পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
প্রতারণার শিকার সুলতানা রাজিয়া নামে ওই নারী জানান, ৯ম শ্রেণিতে পড়–য়া তার এক মেয়ে আছে। তার মেয়েকে জ্বীনে ধরেছে বলে ১৪ মাস থেকে নাজমুল হক প্রতারণা করে আসছিল। জ্বীন তাড়ানোর নাম করে প্রায় সময় নাজমুল হুদা তার কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। মেয়ের সুস্থতার কথা চিন্তা করে তিনি প্রতারক নাজমুল হুদাকে অর্থ দিয়েছেন। কিন্তু তার মেয়ে সুস্থ হয়নি। অবশেষে বিষয়টি তিনি সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিনকে জানান।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমান উল্লাহ জানান, প্রতারক নাজমুল হুদাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত গত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
রোববার সকালে রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন জ্বীনের বাদশা নাজমুল হুদাকে ধরিয়ে দেন। প্রতারক জ্বীনের বাদশা নাজমুল হুদা পবা উপজেলার দামকুড়া এলাকার আব্দুস সালামের ছেলে।
রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন জানান, নাজমুল হুদা নিজেকে জ্বীনের বাদশা বলে পরিচয় দেয় প্রতারণা করছিল। জ্বীন তাড়ানো, পানি পড়া, তেল পড়ার মাধ্যমে বিভিন্ন অসুখ সারানোর নাম করে দীর্ঘদিন ধরেই সে মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেয়। এ বিষয়ে সুলতানা রাজিয়া নামে এক নারী তার কাছে অভিযোগ করেন। এরপর তাকে কৌশলে বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসা হয় ও পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
প্রতারণার শিকার সুলতানা রাজিয়া নামে ওই নারী জানান, ৯ম শ্রেণিতে পড়–য়া তার এক মেয়ে আছে। তার মেয়েকে জ্বীনে ধরেছে বলে ১৪ মাস থেকে নাজমুল হক প্রতারণা করে আসছিল। জ্বীন তাড়ানোর নাম করে প্রায় সময় নাজমুল হুদা তার কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। মেয়ের সুস্থতার কথা চিন্তা করে তিনি প্রতারক নাজমুল হুদাকে অর্থ দিয়েছেন। কিন্তু তার মেয়ে সুস্থ হয়নি। অবশেষে বিষয়টি তিনি সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিনকে জানান।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমান উল্লাহ জানান, প্রতারক নাজমুল হুদাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত গত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

মন্তব্যসমূহ