নিউজ ডেক্স:- ফরিদপুরে ৮২ বোতল ফেনসিডিলসহ ট্রাফিক পুলিশের এক পরিদর্শককে আটক করা হয়েছে।গতকাল
মঙ্গলবার বেলা দুইটার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফরিদপুরের মধুখালী রেলগেট এলাকা থেকে তাঁকে ফেনসিডিলসহ আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে এলাকাবাসী।
আটক ট্রাফিক পরিদর্শকের নাম শেখ আজম (৩৪)। তাঁর বাড়ি নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার পাঁচুরিয়া গ্রামে। বর্তমানে তিনি ট্রাফিক পরিদর্শক হিসেবে ঝিনাইদহে কর্মরত রয়েছেন।
ঘটনার তিনজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ট্রাফিক পরিদর্শক শেখ আজম একটি মোটরসাইকেলের আরোহী হয়ে ফরিদপুরের দিকে যাচ্ছিলেন। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মধুখালী রেলগেট এলাকায় এলে এক ব্যক্তির সঙ্গে ধাক্কা লাগায় চালক ভারসাম্য হারিয়ে মোটরসাইকেলটি নিয়ে পড়ে যান। এ সময় ওই মোটরসাইকেলের টুলবক্স ভেঙে ৩৯ বোতল ফেনসিডিল সড়কের ওপর ছড়িয়ে যায়। এ সময় চালক ও শেখ আজম মোটরসাইকেলটি ফেলে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে চালক পালিয়ে গেলেও স্থানীয় জনতা শেখ আজমকে ফেনসিডিলসহ আটক করে মধুখালী থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। পুলিশ ওই মোটরসাইকেল তল্লাশি করে ট্যাংকের ভেতর বিশেষ কৌশলে রাখা অবস্থায় আরও ৪৩ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, ট্রাফিক পরিদর্শক শেখ আজম মধুখালী থানা-পুলিশের কাছে দাবি করেছেন তাঁর বর্তমান বাড়ি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ভাটিয়াপাড়ায়। তিনি বাড়ি যাওয়ার পথে অপরিচিত ওই মোটরসাইকেল চালকের কাছে ‘লিফট’ নিচ্ছিলেন। ওই ফেনসিডিলের ব্যাপারে তাঁর কিছু জানা নেই।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মধুখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত হয়েছি যে শেখ আজম ঝিনাইদহ ট্রাফিকের পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শ অনুযায়ী এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ প্রথম আলো
মঙ্গলবার বেলা দুইটার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফরিদপুরের মধুখালী রেলগেট এলাকা থেকে তাঁকে ফেনসিডিলসহ আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে এলাকাবাসী।
আটক ট্রাফিক পরিদর্শকের নাম শেখ আজম (৩৪)। তাঁর বাড়ি নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার পাঁচুরিয়া গ্রামে। বর্তমানে তিনি ট্রাফিক পরিদর্শক হিসেবে ঝিনাইদহে কর্মরত রয়েছেন।
ঘটনার তিনজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ট্রাফিক পরিদর্শক শেখ আজম একটি মোটরসাইকেলের আরোহী হয়ে ফরিদপুরের দিকে যাচ্ছিলেন। ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মধুখালী রেলগেট এলাকায় এলে এক ব্যক্তির সঙ্গে ধাক্কা লাগায় চালক ভারসাম্য হারিয়ে মোটরসাইকেলটি নিয়ে পড়ে যান। এ সময় ওই মোটরসাইকেলের টুলবক্স ভেঙে ৩৯ বোতল ফেনসিডিল সড়কের ওপর ছড়িয়ে যায়। এ সময় চালক ও শেখ আজম মোটরসাইকেলটি ফেলে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে চালক পালিয়ে গেলেও স্থানীয় জনতা শেখ আজমকে ফেনসিডিলসহ আটক করে মধুখালী থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। পুলিশ ওই মোটরসাইকেল তল্লাশি করে ট্যাংকের ভেতর বিশেষ কৌশলে রাখা অবস্থায় আরও ৪৩ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, ট্রাফিক পরিদর্শক শেখ আজম মধুখালী থানা-পুলিশের কাছে দাবি করেছেন তাঁর বর্তমান বাড়ি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ভাটিয়াপাড়ায়। তিনি বাড়ি যাওয়ার পথে অপরিচিত ওই মোটরসাইকেল চালকের কাছে ‘লিফট’ নিচ্ছিলেন। ওই ফেনসিডিলের ব্যাপারে তাঁর কিছু জানা নেই।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মধুখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত হয়েছি যে শেখ আজম ঝিনাইদহ ট্রাফিকের পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শ অনুযায়ী এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ প্রথম আলো

মন্তব্যসমূহ