নিউজ ডেক্স :- রাজশাহীর পদ্মার চর থেকে বুদ বুদ করে অবিরাম উঠছে গ্যাস। যেখানে ম্যাচ মারলেই ধরছে আগুন। বৃহস্পতিবার রাতে বিজয়টি স্থানীয় লোকজনের নজরে আসে। তারা আগুন জানিয়ে পরীক্ষা করে দেখে এবং চা তৈরী করে। নগরের টি-গ্রোয়েন সংলগ্ন পদ্মার চরের গ্যাস উঠতে দেখে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
রাজশাহী নগরের শ্রীরামপুর টি-বাঁধ এলাকার বাসিন্দা আবুল হোসেন (৩৫) জানান, চরের তিন-চারটি স্থানে বুদ বুদ করে তরল কিছু বের হতে দেখান তারা। গ্যাসের মত গন্ধ লাগায় তারা আগুন জানিয়ে পরীক্ষা করে। বিষয়টি নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন আবুল হোসেন।
শ্রীরামপুর এলাকার পাতান আলী (৫০) জানান, প্রায় এক যুগ আগে এ এলাকায় একাই ভাবে বুদ বুদ করে অবিরাম গ্যাস উঠছিল। সে সময় সেখানে পাইপ বসানো হলে মুখ দিয়ে গ্যাস বের হত। তবে বর্ষার পর ওই এলাকায় চর পড়ে গেলে পরে আর দেখা যায়নি। এবারে বর্ষায় সেই চর কেটে যাওয়ায় আবারো গ্যাস বের হচ্ছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, ‘বিষয়টা আমিও শুনেছি। এটি পরীক্ষা করে দেখা প্রয়োজন। তবে এটা ম্যাটিউরড কোনো ধরনের গ্যাস না বলে তার ধারণা।
প্রফেসর সারওয়ারের ধারণা, ‘ওই জায়গায় কোনো এক সময় গাছ জাতীয় জিনিস নিচে চাপা পড়ে থাকতে পারে। যা পচে গ্যাস তৈরি হয়েছে। এটা কিছুদিন পর শেষ হয়ে যাবে। তবে এটা ম্যাটিউরড গ্যাস না হলেও সেখানে কিছু জ্বালানো যাবে না। এতে বিস্ফারণও ঘটতে পারে। সাধারণ মানুষকে এ বিষয়ে সাবধান করতে হবে বলে জানান তিনি।
এ ব্যপারে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি (পিজিসিএল) রাজশাহীর ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও বিষয়টি জানা নেয় বলে কোনো বক্তব্য করেননি।
তবে রাজশাহী জেলা প্রশাসক হেলাল মাহমুদ শরীফ বলেন, সংবাদ কর্মীদের কাছ থেকে প্রথম তিনি বিষয়টি শুনেছেন। বিষয়টি খোঁজ খবর নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে বলে জানান তিনি।( পদ্মা টাইমস)
রাজশাহী নগরের শ্রীরামপুর টি-বাঁধ এলাকার বাসিন্দা আবুল হোসেন (৩৫) জানান, চরের তিন-চারটি স্থানে বুদ বুদ করে তরল কিছু বের হতে দেখান তারা। গ্যাসের মত গন্ধ লাগায় তারা আগুন জানিয়ে পরীক্ষা করে। বিষয়টি নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন আবুল হোসেন।
শ্রীরামপুর এলাকার পাতান আলী (৫০) জানান, প্রায় এক যুগ আগে এ এলাকায় একাই ভাবে বুদ বুদ করে অবিরাম গ্যাস উঠছিল। সে সময় সেখানে পাইপ বসানো হলে মুখ দিয়ে গ্যাস বের হত। তবে বর্ষার পর ওই এলাকায় চর পড়ে গেলে পরে আর দেখা যায়নি। এবারে বর্ষায় সেই চর কেটে যাওয়ায় আবারো গ্যাস বের হচ্ছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, ‘বিষয়টা আমিও শুনেছি। এটি পরীক্ষা করে দেখা প্রয়োজন। তবে এটা ম্যাটিউরড কোনো ধরনের গ্যাস না বলে তার ধারণা।
প্রফেসর সারওয়ারের ধারণা, ‘ওই জায়গায় কোনো এক সময় গাছ জাতীয় জিনিস নিচে চাপা পড়ে থাকতে পারে। যা পচে গ্যাস তৈরি হয়েছে। এটা কিছুদিন পর শেষ হয়ে যাবে। তবে এটা ম্যাটিউরড গ্যাস না হলেও সেখানে কিছু জ্বালানো যাবে না। এতে বিস্ফারণও ঘটতে পারে। সাধারণ মানুষকে এ বিষয়ে সাবধান করতে হবে বলে জানান তিনি।
এ ব্যপারে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি (পিজিসিএল) রাজশাহীর ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও বিষয়টি জানা নেয় বলে কোনো বক্তব্য করেননি।
তবে রাজশাহী জেলা প্রশাসক হেলাল মাহমুদ শরীফ বলেন, সংবাদ কর্মীদের কাছ থেকে প্রথম তিনি বিষয়টি শুনেছেন। বিষয়টি খোঁজ খবর নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে বলে জানান তিনি।( পদ্মা টাইমস)


মন্তব্যসমূহ