নিজস্ব প্রতিবেদক, বাগমারা : রাজশাহীর বাগমারার হামিরকুৎসা ইউনিয়নের অর্জনপাড়া মদিনাতুন উলুম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ওরফে ভিসি ড. মাও: রফিকুল ইসলামকে আবারও গ্রেপ্তার করেছে বাগমারা থানা পুলিশ। রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের সময় তার অন্যান্য সহযোগীরা পালিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। এ সময় পুলিশ তার ব্যবহৃত একটি মাইক্রোবাস জব্দ করে থানায় নিয়ে যায় বলে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে ভিসি মাও: রফিকুল ইসলাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকিউল ইসলামের দপ্তরে আসেন এবং নিজেকে অর্জুনপাড়া মদিনাতুন উলুম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর পরিচয় দিয়ে ব্যাংকের টাকা উত্তোলনের জন্য কিছু কাগজপত্রে স্বাক্ষর চান। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার কাছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা অনুমোতির বৈধ কাগজপত্র দেখতে চাইলে ভিসি রফিকুল ইসলাম উপজেলা প্রাশাসনকে বৈধ কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিউল ইসলাম তার ভুয়াগীরির বিষয়টি বুঝতে পারেন এবং বাগমারা থানার পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেন এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তর থেকে পুলিশ ভিসি রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকিউল ইসলাম জানান, নিজেকে ভাইস চ্যান্সেলর পরিচয়দানকারী রফিকুল ইসলামের নানান বিতর্কিত কর্মকান্ড ও প্রতারনা বিভিন্ন গনমাধ্যমে দেখা গেছে। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত কয়েকদিন আগে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের দপ্তর থেকে তার দপ্তরে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে বাগমারায় এই নামে(অর্জুনপাড়া মদিনাতুন ইলুম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়) নামে কোন প্রতিষ্ঠান নেই। চিঠিতে এই নাম ব্যবহারকারী প্রতারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তাঁকে অনুরোধ জানানো হয়। উক্ত চিঠি ও ভুক্তভোগি এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভিসি রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়া হয়। গ্রেপ্তারের নির্দেশ পাওয়ার পর পরই থানা পুলিশ ভুয়া ভিসি রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেন এবং তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের প্রক্রিয়া শুরু করেন।
এ বিষয়ে বাগমারা থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) নাছিম আহম্মেদ জানান, প্রতারনার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে রফিকুল ইসলামকে তার ব্যবহৃত মাইক্রোসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হবে তিনি স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য একই ঘটনার অভিযোগ ভিসি রফিকুল ইসলাম আরো দুইবার ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে সাজা ভোগ করেন। (
পদ্মা টাইমস)
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে ভিসি মাও: রফিকুল ইসলাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকিউল ইসলামের দপ্তরে আসেন এবং নিজেকে অর্জুনপাড়া মদিনাতুন উলুম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর পরিচয় দিয়ে ব্যাংকের টাকা উত্তোলনের জন্য কিছু কাগজপত্রে স্বাক্ষর চান। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার কাছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা অনুমোতির বৈধ কাগজপত্র দেখতে চাইলে ভিসি রফিকুল ইসলাম উপজেলা প্রাশাসনকে বৈধ কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিউল ইসলাম তার ভুয়াগীরির বিষয়টি বুঝতে পারেন এবং বাগমারা থানার পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেন এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তর থেকে পুলিশ ভিসি রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকিউল ইসলাম জানান, নিজেকে ভাইস চ্যান্সেলর পরিচয়দানকারী রফিকুল ইসলামের নানান বিতর্কিত কর্মকান্ড ও প্রতারনা বিভিন্ন গনমাধ্যমে দেখা গেছে। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত কয়েকদিন আগে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের দপ্তর থেকে তার দপ্তরে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে বাগমারায় এই নামে(অর্জুনপাড়া মদিনাতুন ইলুম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়) নামে কোন প্রতিষ্ঠান নেই। চিঠিতে এই নাম ব্যবহারকারী প্রতারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তাঁকে অনুরোধ জানানো হয়। উক্ত চিঠি ও ভুক্তভোগি এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভিসি রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়া হয়। গ্রেপ্তারের নির্দেশ পাওয়ার পর পরই থানা পুলিশ ভুয়া ভিসি রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেন এবং তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের প্রক্রিয়া শুরু করেন।
এ বিষয়ে বাগমারা থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) নাছিম আহম্মেদ জানান, প্রতারনার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে রফিকুল ইসলামকে তার ব্যবহৃত মাইক্রোসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হবে তিনি স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য একই ঘটনার অভিযোগ ভিসি রফিকুল ইসলাম আরো দুইবার ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে সাজা ভোগ করেন। (
পদ্মা টাইমস)

মন্তব্যসমূহ