আয়তনে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় দ্বীপ। যা প্রায় ৫ হাজার একর বা 20 কিলোমিটার। সাগরের মাঝে বছরের ৬ মাস জেগে থেকে জানান দিচ্ছে, দেশের মানচিত্রে সে শীঘ্রই অংশীদার হবে।
স্থানীয় মানুষের মুখেমুখে ফিরে প্রাথমিকভাবে দ্বীপটির নামকরণ করা হয়েছে ‘চর বিজয়’। ভ্রমণ পিয়াসী অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকরা বিজয়ের মাসে দ্বীপটি খুঁজে পেয়েছেন বলেই তার নাম চর বিজয় রাখা হয়েছে।
চর বিজয়ের চারপাশে জেলেরা মাছ শিকার করেন। তারা তিন মাসের জন্য চরে অস্থায়ী আবাস তৈরি করে মাছের শুঁটকি প্রস্তুত ও বিক্রি করে থাকেন। তবে স্থানীয় জেলেদের কাছে এটি হাই’র চর নামেই বেশি পরিচিত। কেননা, আব্দুল হাই নামের কোন এক জেলে সর্বপ্রথম এই দ্বীপটির সন্ধান পান বলে প্রচলিত রয়েছে। তার নাম ধরেই এর এমন নামকরণ করা হয়েছে। ছয় মাসের মেয়াদকালে
দ্বীপটির স্থায়ী বাসিন্দা হলো কোটি
কোটি লাল কাঁকড়া আর শীত মৌসুমে
অগনিত অতিথি পাখী।
মূলত, বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার সোনাকাটা পর্যটন স্পট থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে ও পটুয়াখালীর কুয়াকাটা থেকে ৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে সাগরের বুকে অসাধারন এই দ্বীপটির অবস্থান।
অতি সম্প্রতি কুয়াকাটার সি ট্যুরিজমের উদ্যোগে ট্যুরিস্ট বোট নিয়ে ঢাকার পর্যটক আর স্থানীয় কুয়াকাটা বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের একটি টিম পৌঁছান দ্বীপটিতে। বর্ষার ছয় মাস এ চরটি ডুবে থাকে আবার শীতের মৌসুমে ধু ধু বালুর চর জেগে উঠে। যার সাথে মিশে আছে অতিথি পাখীর সমারোহ এবং চরটি জুড়ে রয়েছে লাল কাকড়ার বিচরণ।
কুয়াকাটা সি ট্যুরিজমের তথ্য মতে, কুয়াকাটা থেকে মাত্র দেড় ঘণ্টায় এবং সোনাকাটা থেকে মাত্র দুই ঘণ্টায় পৌঁছানো যায় দ্বীপটিতে। এটি এখন দর্শনীয় পর্যটন স্পট হওয়ার পথে বলে কুয়াকাটার ট্যুরিজম কর্তৃপক্ষ ও ট্যুর অপারেটররা জানিয়েছেন।
চরটি ঘুরে আসা বিভিন্ন পর্যটকদের মতে কুয়াকাটার কাছাকাছি সমুদ্রের মধ্যে এত সুন্দর একটি দ্বীপের দৃশ্য বাংলাদেশে দেখবেন তা কখনো কল্পনা করেননি। চর বিজয়ে ঘুরতে এসে তারা যা পেয়েছেন সেটা গোটা দক্ষিণাঞ্চলের ট্যুরিজমের জন্য মডেল হয়ে দাঁড়াবে। এটাকে এখন শুধু সরকারি বেসরকারি ভাবে ব্রাডিং করে বিশ্বের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। আর সেটা সম্ভব হলে পর্যটন শিল্পের আরও বিকাশ ঘটবে।
তবে স্থানীয় জেলেদের মতে চর বিজয় বা হাই’র চর এর আশপাশে আরও অনেক ছোট বড় চর জেগে উঠছে।
স্থানীয় মানুষের মুখেমুখে ফিরে প্রাথমিকভাবে দ্বীপটির নামকরণ করা হয়েছে ‘চর বিজয়’। ভ্রমণ পিয়াসী অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকরা বিজয়ের মাসে দ্বীপটি খুঁজে পেয়েছেন বলেই তার নাম চর বিজয় রাখা হয়েছে।
চর বিজয়ের চারপাশে জেলেরা মাছ শিকার করেন। তারা তিন মাসের জন্য চরে অস্থায়ী আবাস তৈরি করে মাছের শুঁটকি প্রস্তুত ও বিক্রি করে থাকেন। তবে স্থানীয় জেলেদের কাছে এটি হাই’র চর নামেই বেশি পরিচিত। কেননা, আব্দুল হাই নামের কোন এক জেলে সর্বপ্রথম এই দ্বীপটির সন্ধান পান বলে প্রচলিত রয়েছে। তার নাম ধরেই এর এমন নামকরণ করা হয়েছে। ছয় মাসের মেয়াদকালে
দ্বীপটির স্থায়ী বাসিন্দা হলো কোটি
কোটি লাল কাঁকড়া আর শীত মৌসুমে
অগনিত অতিথি পাখী।
মূলত, বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার সোনাকাটা পর্যটন স্পট থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে ও পটুয়াখালীর কুয়াকাটা থেকে ৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে সাগরের বুকে অসাধারন এই দ্বীপটির অবস্থান।
অতি সম্প্রতি কুয়াকাটার সি ট্যুরিজমের উদ্যোগে ট্যুরিস্ট বোট নিয়ে ঢাকার পর্যটক আর স্থানীয় কুয়াকাটা বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের একটি টিম পৌঁছান দ্বীপটিতে। বর্ষার ছয় মাস এ চরটি ডুবে থাকে আবার শীতের মৌসুমে ধু ধু বালুর চর জেগে উঠে। যার সাথে মিশে আছে অতিথি পাখীর সমারোহ এবং চরটি জুড়ে রয়েছে লাল কাকড়ার বিচরণ।
কুয়াকাটা সি ট্যুরিজমের তথ্য মতে, কুয়াকাটা থেকে মাত্র দেড় ঘণ্টায় এবং সোনাকাটা থেকে মাত্র দুই ঘণ্টায় পৌঁছানো যায় দ্বীপটিতে। এটি এখন দর্শনীয় পর্যটন স্পট হওয়ার পথে বলে কুয়াকাটার ট্যুরিজম কর্তৃপক্ষ ও ট্যুর অপারেটররা জানিয়েছেন।
চরটি ঘুরে আসা বিভিন্ন পর্যটকদের মতে কুয়াকাটার কাছাকাছি সমুদ্রের মধ্যে এত সুন্দর একটি দ্বীপের দৃশ্য বাংলাদেশে দেখবেন তা কখনো কল্পনা করেননি। চর বিজয়ে ঘুরতে এসে তারা যা পেয়েছেন সেটা গোটা দক্ষিণাঞ্চলের ট্যুরিজমের জন্য মডেল হয়ে দাঁড়াবে। এটাকে এখন শুধু সরকারি বেসরকারি ভাবে ব্রাডিং করে বিশ্বের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। আর সেটা সম্ভব হলে পর্যটন শিল্পের আরও বিকাশ ঘটবে।
তবে স্থানীয় জেলেদের মতে চর বিজয় বা হাই’র চর এর আশপাশে আরও অনেক ছোট বড় চর জেগে উঠছে।

মন্তব্যসমূহ