খুলনায় নারী সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলার চার্জশিট দিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা বদলী : সাংবাদিক সমাজে মিশ্র প্রতিক্রিয়া!
নিউজ ডেক্স:-
খুলনার কন্ঠের সম্পাদক শেখ রানা ও প্রকাশক ইশরাত ইভার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন সংগঠন এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানিয়েছে।
ইশরাত ইভা জানান, খুলনার কন্ঠের সম্পাদক ও প্রকাশকের নামে দায়েরকৃত তথ্যপ্রযুক্তি আইনে যে মামলা দায়ের করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ রুপেই মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। গত বছরের ৫, ৭ ও ২৪ জানুয়ারী ভূমিদস্যু নিয়ে তিন পর্বের সংবাদ প্রকাশ করার জের ধরেই তকদির হোসেন বাবু তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ খালিশপুর থানায় অন্য একজনের আইডি দিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মিথ্যা মামলা রুজু করেন। মামলায় ফেসবুক আইডি বা মোবাইল ফোনে তার কাছে অর্থ চাওয়া হয়েছে তা সবকিছুই মিথ্যা ও সাজানো। যার কোন কিছুর সাথেই খুলনার কন্ঠের সম্পাদক ও প্রকাশকের কোন প্রকার সম্পৃক্ততা নেই।
সাংবাদিক ইশরাত ইভা
মামলার এজাহারে যে ফেসবুক আইডি উল্লেখ করা হয়েছে সেটা খুলনার কন্ঠের সম্পাদক ও প্রকাশকের নয়। মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করা হয়েছে যে মোবাইল ফোনে চাঁদা দাবী করা হয়েছে কিন্তু মামলার এজাহারে তিনি কোন মোবাইল নাম্বার উল্লেখ করেন নাই বা স্থানও। কোন নাম্বার থেকে চাঁদা দাবী করেছে বা কোন নাম্বারেই চাঁদা দাবী করেছে সেটাও তিনি উল্লেখ করেননি মামলার এজাহারে।
এরই মধ্যে ইশরাত ইভা কে ফেসবুকে ছবির কমেন্টসে এবং ম্যাসেজে হত্যা সহ এসিড মারার হুমকি দিয়েছে খুলনা খালিশপুরে বসবাসরত তকদির হোসেন বাবু।
এ ঘটনায় সাংবাদিক ইশরাত ইভা নিজের জীবনের নিরাপত্তা ও ভূমিদস্যু তকদির হোসেন বাবুর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়ে খুলনা সদর থানায় এজাহার জমা দিয়েছেন। থানা থেকে এজাহারটি ৬ই এপ্রিল নথি ভুক্ত হয়েছে। যাহার মামলা নং ১৩। সেই মামলার এখনো কোন চার্জশিট করেনি খুলনা সদর থানা।
এসআই আবু হাসান
জানা যায়, যে ওসি খালিশপুর থানায় কর্মরত ছিলেন এবং এই মামলার প্রথম কর্মকর্তা পাঁচ মাস আগে এক সাথে বদলি হয়ে যান। এবং দ্বিতীয় বারের মতো এস আই আবু হাসানের কাছে পাঁচ মাস আগে মামলা দেয়া হয়। কিন্তু এই পাচ মাসের ভিতরে আবু হাসান বা থানা কর্তৃপক্ষ ইশরাত ইভাকে কিছু জানাতে পারেনি এমনকি ইশরাত ইভা থানায় ফোন দিয়েও কিছু জানতে পারেনি। গোপনে তারা এগুলো করেছে বলে উল্লেখ করে ইশরাত ইভা।
গত ৩১ ডিসেম্বর খালিশপুর থানার এস আই আবু হাসান কোন তথ্য প্রমাণ ছাড়াই ভাড়াটে সাক্ষী এনে ইশরাত ইভার নামে ৫৭/৩৮৫ ধারায় মামলার চার্জশিট জমা দেয়।
আজ সেই এসআই আবু হাসানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, তিনি গতকালই চার্জশিট জমা দিয়ে রেঞ্জে বদলি হয়েছেন। তাহলে প্রশ্ন থেকে যায় তিনি কেনো চার্জশিট জমা দিয়ে নিজস্ব ইচ্ছায় বদলি হলেন?
খুলনার কন্ঠের সম্পাদক শেখ রানা ও প্রকাশক ইশরাত ইভার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন সংগঠন এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানিয়েছে।
ইশরাত ইভা জানান, খুলনার কন্ঠের সম্পাদক ও প্রকাশকের নামে দায়েরকৃত তথ্যপ্রযুক্তি আইনে যে মামলা দায়ের করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ রুপেই মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। গত বছরের ৫, ৭ ও ২৪ জানুয়ারী ভূমিদস্যু নিয়ে তিন পর্বের সংবাদ প্রকাশ করার জের ধরেই তকদির হোসেন বাবু তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ খালিশপুর থানায় অন্য একজনের আইডি দিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মিথ্যা মামলা রুজু করেন। মামলায় ফেসবুক আইডি বা মোবাইল ফোনে তার কাছে অর্থ চাওয়া হয়েছে তা সবকিছুই মিথ্যা ও সাজানো। যার কোন কিছুর সাথেই খুলনার কন্ঠের সম্পাদক ও প্রকাশকের কোন প্রকার সম্পৃক্ততা নেই।
সাংবাদিক ইশরাত ইভা
মামলার এজাহারে যে ফেসবুক আইডি উল্লেখ করা হয়েছে সেটা খুলনার কন্ঠের সম্পাদক ও প্রকাশকের নয়। মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করা হয়েছে যে মোবাইল ফোনে চাঁদা দাবী করা হয়েছে কিন্তু মামলার এজাহারে তিনি কোন মোবাইল নাম্বার উল্লেখ করেন নাই বা স্থানও। কোন নাম্বার থেকে চাঁদা দাবী করেছে বা কোন নাম্বারেই চাঁদা দাবী করেছে সেটাও তিনি উল্লেখ করেননি মামলার এজাহারে।
এরই মধ্যে ইশরাত ইভা কে ফেসবুকে ছবির কমেন্টসে এবং ম্যাসেজে হত্যা সহ এসিড মারার হুমকি দিয়েছে খুলনা খালিশপুরে বসবাসরত তকদির হোসেন বাবু।
এ ঘটনায় সাংবাদিক ইশরাত ইভা নিজের জীবনের নিরাপত্তা ও ভূমিদস্যু তকদির হোসেন বাবুর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়ে খুলনা সদর থানায় এজাহার জমা দিয়েছেন। থানা থেকে এজাহারটি ৬ই এপ্রিল নথি ভুক্ত হয়েছে। যাহার মামলা নং ১৩। সেই মামলার এখনো কোন চার্জশিট করেনি খুলনা সদর থানা।
এসআই আবু হাসান
জানা যায়, যে ওসি খালিশপুর থানায় কর্মরত ছিলেন এবং এই মামলার প্রথম কর্মকর্তা পাঁচ মাস আগে এক সাথে বদলি হয়ে যান। এবং দ্বিতীয় বারের মতো এস আই আবু হাসানের কাছে পাঁচ মাস আগে মামলা দেয়া হয়। কিন্তু এই পাচ মাসের ভিতরে আবু হাসান বা থানা কর্তৃপক্ষ ইশরাত ইভাকে কিছু জানাতে পারেনি এমনকি ইশরাত ইভা থানায় ফোন দিয়েও কিছু জানতে পারেনি। গোপনে তারা এগুলো করেছে বলে উল্লেখ করে ইশরাত ইভা।
গত ৩১ ডিসেম্বর খালিশপুর থানার এস আই আবু হাসান কোন তথ্য প্রমাণ ছাড়াই ভাড়াটে সাক্ষী এনে ইশরাত ইভার নামে ৫৭/৩৮৫ ধারায় মামলার চার্জশিট জমা দেয়।
আজ সেই এসআই আবু হাসানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, তিনি গতকালই চার্জশিট জমা দিয়ে রেঞ্জে বদলি হয়েছেন। তাহলে প্রশ্ন থেকে যায় তিনি কেনো চার্জশিট জমা দিয়ে নিজস্ব ইচ্ছায় বদলি হলেন?


মন্তব্যসমূহ