নিউজ ডেস্ক:- খুলনার
কয়রায় আওয়ামী লীগের বিবদমান দু'পক্ষের সংঘর্ষে ৯ জন আহত হয়েছে। গতকাল বুধবার বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভা চলাকালে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয়পক্ষের প্রায় দুই হাজার কর্মী-সমর্থক একে অপরকে লাঠি ও ইট ছুড়ে মারতে থাকে। এতে গোটা এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
সংঘর্ষে আহত কয়েকজন হলেন- কয়রা সদর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমীন, ছাত্রলীগ কর্মী কিবরিয়া, উজ্জ্বল, আবেদীন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কোহিনুর ইসলাম, মাকছুদুর রহমান, আমিরুল, মাজেদ, মোজাফফর হোসেন। এর মধ্যে গুরুতর আহত ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবার বেলা ১১টায় দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম মহসিন রেজার সভাপতিত্বে আলোচনা সভা চলাকালে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জামাল সভাস্থলে উপস্থিত হন। সভাস্থলে তার বসা নিয়ে প্রথমে হৈ চৈ শুরু হয়। পরে সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে উভয় গ্রুপের ৯ জন আহত হয়েছেন।
কয়রা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, সভা চলাকালে কিছু কর্মী সভার কার্যক্রমকে ব্যাহত করার জন্য পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে। অপর গ্রুপের নেতা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম মহসিন রেজা অভিযোগ করে বলেন, জেলার এক নেতা হঠাৎ করে হাজির হওয়ায় অতি উৎসাসী কিছু নেতাকর্মী আমার কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা করে। জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জামাল বলেন, দাওয়াত পেয়েইে তিনি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কয়রা থানা ওসি মো. এনামুল হক বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।(সমকাল)
কয়রায় আওয়ামী লীগের বিবদমান দু'পক্ষের সংঘর্ষে ৯ জন আহত হয়েছে। গতকাল বুধবার বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভা চলাকালে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয়পক্ষের প্রায় দুই হাজার কর্মী-সমর্থক একে অপরকে লাঠি ও ইট ছুড়ে মারতে থাকে। এতে গোটা এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
সংঘর্ষে আহত কয়েকজন হলেন- কয়রা সদর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমীন, ছাত্রলীগ কর্মী কিবরিয়া, উজ্জ্বল, আবেদীন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কোহিনুর ইসলাম, মাকছুদুর রহমান, আমিরুল, মাজেদ, মোজাফফর হোসেন। এর মধ্যে গুরুতর আহত ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবার বেলা ১১টায় দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম মহসিন রেজার সভাপতিত্বে আলোচনা সভা চলাকালে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জামাল সভাস্থলে উপস্থিত হন। সভাস্থলে তার বসা নিয়ে প্রথমে হৈ চৈ শুরু হয়। পরে সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে উভয় গ্রুপের ৯ জন আহত হয়েছেন।
কয়রা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, সভা চলাকালে কিছু কর্মী সভার কার্যক্রমকে ব্যাহত করার জন্য পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে। অপর গ্রুপের নেতা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম মহসিন রেজা অভিযোগ করে বলেন, জেলার এক নেতা হঠাৎ করে হাজির হওয়ায় অতি উৎসাসী কিছু নেতাকর্মী আমার কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলা করে। জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জামাল বলেন, দাওয়াত পেয়েইে তিনি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কয়রা থানা ওসি মো. এনামুল হক বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।(সমকাল)

মন্তব্যসমূহ