নিউজ ডেক্স:- রাজশাহী
শহর গড়ে উঠার কাল থেকে ঘোড়ায় টানা এক বাহনের নাম ‘টমটম’। যানবাহনটি সর্বসাধারণের অন্যতম প্রধান বাহন ছিল। টমটমের কারণেই রাজশাহী শহর টমটম এর শহর বলে পরিচিত হতো।
ঐহিত্যবাহী এ ঘোড়ার বাহন এখন ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পেয়েছে। বতর্মানে রাজশাহীতে ঘোড়াগাড়ির ব্যবহার নামে মাত্র। মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজশাহীতে পাক হানাদার বাহিনীর তাণ্ডবে মানুষসহ নিরীহ পশুপাখিও রেহাই পায়নি। ফলে যুদ্ধক্ষেত্রেও অনেক কোচোয়ান ঘোড়াসহ নিহত হন। অনেকে প্রাণ ভয়ে রাজশাহী থেকে পালিয়ে যান। তবে পালিয়ে যাওয়ার চেয়ে নিহতের সংখ্যাই বেশি। আবার অনেকে যুদ্ধের পরে নিজ পেশা বদলান।
ফলে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ঘোড়ার কোচোয়ান, গাড়ির সংখ্যা- দুটোই অনেক কমে যায়। রাজশাহীর জীবন সঙ্গী সেই টমটম কালের পথ চলায় আজ একঘরে, নির্বাক এক ইতিহাস এবং ঐতিহ্য।
এ ঐতিহ্য ধরে রাখার লক্ষ্যে মহানগরীর গ্রেটার রোডের বহরমপুর মোড়ে ঢালায় ও ফাইবার সীট দ্বারা তৈরি সেই টমটম গাড়ি স্থাপন করা হয়েছে। এর নামকরণ করা হয়েছে ‘ঐতিহ্য চত্ত্বর ’।
আজ সোমবার রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল এই চত্ত্বরের ফলক উন্মোচন করেছেন।
উদ্বোধন কালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ হাবিবুর রহমান, সচিব খন্দকার মোঃ মাহাবুবুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আশরাফুল হক, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খন্দকার খায়রুল বাশার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মীর শাহরিয়ার সুলতান, ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ সেন্টু, ১৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি কাউসার আলী, মহানগর বিএনপির নেতা আলা উদ্দিন আলাদসহ অত্র এলাকার রাজনৈতিক ও সামাজিক গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ঐহিত্যবাহী এই টমটম গাড়িটি নির্মাণে সময় লেগেছে ২ বছর। এতে ব্যয় হয়েছে ১৭ লাখ টাকা। এটি নির্মাণ করেছেন শিল্পী ফয়সাল মাহমুদ।
শহর গড়ে উঠার কাল থেকে ঘোড়ায় টানা এক বাহনের নাম ‘টমটম’। যানবাহনটি সর্বসাধারণের অন্যতম প্রধান বাহন ছিল। টমটমের কারণেই রাজশাহী শহর টমটম এর শহর বলে পরিচিত হতো।
ঐহিত্যবাহী এ ঘোড়ার বাহন এখন ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পেয়েছে। বতর্মানে রাজশাহীতে ঘোড়াগাড়ির ব্যবহার নামে মাত্র। মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজশাহীতে পাক হানাদার বাহিনীর তাণ্ডবে মানুষসহ নিরীহ পশুপাখিও রেহাই পায়নি। ফলে যুদ্ধক্ষেত্রেও অনেক কোচোয়ান ঘোড়াসহ নিহত হন। অনেকে প্রাণ ভয়ে রাজশাহী থেকে পালিয়ে যান। তবে পালিয়ে যাওয়ার চেয়ে নিহতের সংখ্যাই বেশি। আবার অনেকে যুদ্ধের পরে নিজ পেশা বদলান।
ফলে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ঘোড়ার কোচোয়ান, গাড়ির সংখ্যা- দুটোই অনেক কমে যায়। রাজশাহীর জীবন সঙ্গী সেই টমটম কালের পথ চলায় আজ একঘরে, নির্বাক এক ইতিহাস এবং ঐতিহ্য।
এ ঐতিহ্য ধরে রাখার লক্ষ্যে মহানগরীর গ্রেটার রোডের বহরমপুর মোড়ে ঢালায় ও ফাইবার সীট দ্বারা তৈরি সেই টমটম গাড়ি স্থাপন করা হয়েছে। এর নামকরণ করা হয়েছে ‘ঐতিহ্য চত্ত্বর ’।
আজ সোমবার রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল এই চত্ত্বরের ফলক উন্মোচন করেছেন।
উদ্বোধন কালে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ হাবিবুর রহমান, সচিব খন্দকার মোঃ মাহাবুবুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আশরাফুল হক, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খন্দকার খায়রুল বাশার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মীর শাহরিয়ার সুলতান, ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ সেন্টু, ১৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি কাউসার আলী, মহানগর বিএনপির নেতা আলা উদ্দিন আলাদসহ অত্র এলাকার রাজনৈতিক ও সামাজিক গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ঐহিত্যবাহী এই টমটম গাড়িটি নির্মাণে সময় লেগেছে ২ বছর। এতে ব্যয় হয়েছে ১৭ লাখ টাকা। এটি নির্মাণ করেছেন শিল্পী ফয়সাল মাহমুদ।



মন্তব্যসমূহ