এম. মোসলেম উদ্দীন আহম্মেদ:- মাইকেল
মধুসূদন দত্তের স্বপ্নের কপোতাক্ষ নদ পাইকগাছার অভ্যন্তর দিয়ে প্রবাহিত সুন্দরবন অভিমুখে রয়েছে। যা এখন মৃত নদে পরিণত হচ্ছে। খনন করা হলেও ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় এ অবস্থা ক্রমেই জটিল হচ্ছে। নদ রক্ষার দাবিতে এলাকাবাসী ফুঁসে উঠেছে।
কপোতাক্ষ নদ পাইকগাছার রাড়–লী ও চাঁদখালী ইউনিয়নের ভেতর দিয়ে কয়রা হয়ে সুন্দরবন অভিমুখে প্রবাহিত হয়েছে। নদের প্রায় ৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলাকা দ্রুত ভরাট হয়ে যাচ্ছে। ফলে রাড়–লী ও চাঁদখালী ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী এলাকা চরম ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। নদের চরভরাটি জায়গায় জনগণের বসতবাড়ি ও সরকারিভাবে আদর্শ গ্রাম নির্মাণ করায় দখলবাজদের অধীনে চলে যাচ্ছে। জোয়ারের সময় কপোতাক্ষ নদে কোন পানিই ওঠে না। রাড়–লী ইউনিয়নের স্যার পিসি রায়ের প্রতিষ্ঠিত আর.কে.বি.কে কলেজিয়েট স্কুল হতে কাটিপাড়া বাজার হয়ে বাঁকা বাজারের পাশ দিয়ে কাটাখালী পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার এবং কাটাখালী হতে চাঁদখালী বাজারের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত সুন্দরবন অভিমুখে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ নদের দু’পার দিয়ে পলি জমে প্রায় ভরাট হয়ে গেছে। উক্ত সীমানার দু’পার দিয়ে একাধিক স্লুইসগেট থাকলেও পানি সরবরাহ করতে না পারায় তা সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে পড়েছে। চাঁদখালী ও রাড়–লী ইউনিয়নে বর্ষা মৌসুমে কপোতাক্ষ নদের নাব্যতার অভাব এবং পানি সরবরাহের জন্য পাউবো কর্তৃক স্থাপিত স্লুইসগেটগুলো অকেজো রয়েছে। ফলে এ এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। ক্ষতি হয় হাজার হাজার বিঘা ফসলী জমি ও মৎস্য লীজ ঘের।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী ফরিদ উদ্দীন বলেন, কপোতাক্ষ নদ খননের ব্যাপারে সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। যেভাবে নদের তলদেশ ভরাট হচ্ছে তাতে সমতল ভূমি হতে আর বেশিদিন বাকী থাকবে না।
স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ অ্যাডঃ শেখ মোঃ নূরুল হক বলেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংসদ অধিবেশনে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।
মধুসূদন দত্তের স্বপ্নের কপোতাক্ষ নদ পাইকগাছার অভ্যন্তর দিয়ে প্রবাহিত সুন্দরবন অভিমুখে রয়েছে। যা এখন মৃত নদে পরিণত হচ্ছে। খনন করা হলেও ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় এ অবস্থা ক্রমেই জটিল হচ্ছে। নদ রক্ষার দাবিতে এলাকাবাসী ফুঁসে উঠেছে।
কপোতাক্ষ নদ পাইকগাছার রাড়–লী ও চাঁদখালী ইউনিয়নের ভেতর দিয়ে কয়রা হয়ে সুন্দরবন অভিমুখে প্রবাহিত হয়েছে। নদের প্রায় ৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলাকা দ্রুত ভরাট হয়ে যাচ্ছে। ফলে রাড়–লী ও চাঁদখালী ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী এলাকা চরম ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। নদের চরভরাটি জায়গায় জনগণের বসতবাড়ি ও সরকারিভাবে আদর্শ গ্রাম নির্মাণ করায় দখলবাজদের অধীনে চলে যাচ্ছে। জোয়ারের সময় কপোতাক্ষ নদে কোন পানিই ওঠে না। রাড়–লী ইউনিয়নের স্যার পিসি রায়ের প্রতিষ্ঠিত আর.কে.বি.কে কলেজিয়েট স্কুল হতে কাটিপাড়া বাজার হয়ে বাঁকা বাজারের পাশ দিয়ে কাটাখালী পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার এবং কাটাখালী হতে চাঁদখালী বাজারের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত সুন্দরবন অভিমুখে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ নদের দু’পার দিয়ে পলি জমে প্রায় ভরাট হয়ে গেছে। উক্ত সীমানার দু’পার দিয়ে একাধিক স্লুইসগেট থাকলেও পানি সরবরাহ করতে না পারায় তা সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে পড়েছে। চাঁদখালী ও রাড়–লী ইউনিয়নে বর্ষা মৌসুমে কপোতাক্ষ নদের নাব্যতার অভাব এবং পানি সরবরাহের জন্য পাউবো কর্তৃক স্থাপিত স্লুইসগেটগুলো অকেজো রয়েছে। ফলে এ এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। ক্ষতি হয় হাজার হাজার বিঘা ফসলী জমি ও মৎস্য লীজ ঘের।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী ফরিদ উদ্দীন বলেন, কপোতাক্ষ নদ খননের ব্যাপারে সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। যেভাবে নদের তলদেশ ভরাট হচ্ছে তাতে সমতল ভূমি হতে আর বেশিদিন বাকী থাকবে না।
স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ অ্যাডঃ শেখ মোঃ নূরুল হক বলেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংসদ অধিবেশনে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।

মন্তব্যসমূহ