নিউজ ডেক্স:- পাইকগাছায়
ইট ভাটার মাটিবাহী ট্রলিচাপায় এক চালক নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে পাইকগাছার কাশিমনগর আরবিএস ইট ভাটার মাটিবাহী একটি ট্রলি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গেলে, ট্রলির নিচে চাপা পড়ে চালক ইমরান হোসেন (২২) নিহত হয়। নিহতের বাড়ি তালার খলিলনগর গ্রামে, পিতার নাম মকবুল মোড়ল।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, প্রতিদিনের ন্যায় কাশিমনগর আরবিএস ইট ভাটার প্রায় ডজন খানেক ট্রলি পার্শ্ববর্তী নাছিরপুর খাল থেকে মাটি নিয়ে ভাটায় যাচ্ছিল। পথের মধ্যে আগ্রা অচিন্তর দোকানের কাছাকাছি আসলে ইমরান হেসেনের মাটিবাহী ট্রলিটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খাদে পড়ে যায় এবং ট্রলিচালক ইমরান ট্রলির নিচে চাপা পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা প্রায় ১০/১৫ মিনিট ব্যাপক চেষ্টার পর তাকে উদ্ধার করে তালা হাসপাতালে পাঠায়। হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তাররা জানায়, হাসপাতালে নেয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়েছে।
এব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, তালা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিদর্শণ করলেও এক অজ্ঞাত কারণে লাশের ময়না তদন্ত ছাড়াই খলিলনগরে পারিবারিক কবর স্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
ভাটা মালিকের অর্থ আর প্রভাবের কাছে পাইকগাছার কাশিমনগরের একটি সড়ক রক্ষা আন্দোলন তৃতীয় দফায় বন্ধ হলেও থেমে নেই সড়কে দুর্ঘটনা।
প্রসঙ্গত, পাইকগাছার সালতা নদীর উপর সদ্য নির্মিত ব্রীজের এক মাত্র সংযোগ সড়ক যা পাইকগাছা-খুলনা প্রধান সড়কের সাথে এস মিশেছে। ইতোমধ্যে সড়কটি জাইকার অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে। দীর্ঘ আন্দোলনের পর সড়কটি নির্মিত হওয়ায় বিস্তীর্ণ জনপদের মানুষ তার সুফল ভোগ করছিল। তবে গত প্রায় ১ বছর আগে থেকে স্থানীয় আরবিএস ভাটা কতৃপক্ষ অবৈধভাবে সড়কটি দিয়ে ট্রাক ও ট্রলি যোগে প্রতিদিন হাজার হাজার ঘণফুট মাটি বহন করায় সড়কের বিভিন্ন স্থান মারাত্নক ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
এক পর্যায়ে সেখানকার সর্বস্তরের মানুষ সড়কটি রক্ষায় দু’দফায় মাটি বহন বন্ধ করে দেয়। এর মাত্র কয়েক দিন পর পুনরায় ভাটা কতৃপক্ষ স্থানীয়দের ম্যানেজ ও এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলার হুমকি দিয়ে সড়কটি দিয়ে তৃতীয় দফায় মাটি বহন শুরু করে।
উল্লেখ্য, সড়কটি দিয়ে ট্রলি যোগে মাটি বহনে সড়কটির বিভিন্নস্থানে ইতোমধ্যে ব্যাপকভাবে ফাঁটল দেখা দিয়েছে। এছাড়া প্রতিদিন সড়কটিতে ছোট-খাট দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। এর আগে সম্প্রতি সেখানকার জনৈক তরুন মন্ডলের ২টি ছাগল ট্রলি চাপা পড়ে মারা যায়। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার ট্রলিচালকের মৃত্যুতে গোটা এলাকায় শোকের পাশাপাশি বিরাজ করছে চরম ক্ষোভ। তারা এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
–শেখ দীন মাহমুদ, কপিলমুনি, পাইকগাছা।
ইট ভাটার মাটিবাহী ট্রলিচাপায় এক চালক নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে পাইকগাছার কাশিমনগর আরবিএস ইট ভাটার মাটিবাহী একটি ট্রলি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গেলে, ট্রলির নিচে চাপা পড়ে চালক ইমরান হোসেন (২২) নিহত হয়। নিহতের বাড়ি তালার খলিলনগর গ্রামে, পিতার নাম মকবুল মোড়ল।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, প্রতিদিনের ন্যায় কাশিমনগর আরবিএস ইট ভাটার প্রায় ডজন খানেক ট্রলি পার্শ্ববর্তী নাছিরপুর খাল থেকে মাটি নিয়ে ভাটায় যাচ্ছিল। পথের মধ্যে আগ্রা অচিন্তর দোকানের কাছাকাছি আসলে ইমরান হেসেনের মাটিবাহী ট্রলিটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খাদে পড়ে যায় এবং ট্রলিচালক ইমরান ট্রলির নিচে চাপা পড়ে। তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা প্রায় ১০/১৫ মিনিট ব্যাপক চেষ্টার পর তাকে উদ্ধার করে তালা হাসপাতালে পাঠায়। হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তাররা জানায়, হাসপাতালে নেয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়েছে।
এব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, তালা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিদর্শণ করলেও এক অজ্ঞাত কারণে লাশের ময়না তদন্ত ছাড়াই খলিলনগরে পারিবারিক কবর স্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
ভাটা মালিকের অর্থ আর প্রভাবের কাছে পাইকগাছার কাশিমনগরের একটি সড়ক রক্ষা আন্দোলন তৃতীয় দফায় বন্ধ হলেও থেমে নেই সড়কে দুর্ঘটনা।
প্রসঙ্গত, পাইকগাছার সালতা নদীর উপর সদ্য নির্মিত ব্রীজের এক মাত্র সংযোগ সড়ক যা পাইকগাছা-খুলনা প্রধান সড়কের সাথে এস মিশেছে। ইতোমধ্যে সড়কটি জাইকার অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে। দীর্ঘ আন্দোলনের পর সড়কটি নির্মিত হওয়ায় বিস্তীর্ণ জনপদের মানুষ তার সুফল ভোগ করছিল। তবে গত প্রায় ১ বছর আগে থেকে স্থানীয় আরবিএস ভাটা কতৃপক্ষ অবৈধভাবে সড়কটি দিয়ে ট্রাক ও ট্রলি যোগে প্রতিদিন হাজার হাজার ঘণফুট মাটি বহন করায় সড়কের বিভিন্ন স্থান মারাত্নক ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
এক পর্যায়ে সেখানকার সর্বস্তরের মানুষ সড়কটি রক্ষায় দু’দফায় মাটি বহন বন্ধ করে দেয়। এর মাত্র কয়েক দিন পর পুনরায় ভাটা কতৃপক্ষ স্থানীয়দের ম্যানেজ ও এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলার হুমকি দিয়ে সড়কটি দিয়ে তৃতীয় দফায় মাটি বহন শুরু করে।
উল্লেখ্য, সড়কটি দিয়ে ট্রলি যোগে মাটি বহনে সড়কটির বিভিন্নস্থানে ইতোমধ্যে ব্যাপকভাবে ফাঁটল দেখা দিয়েছে। এছাড়া প্রতিদিন সড়কটিতে ছোট-খাট দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। এর আগে সম্প্রতি সেখানকার জনৈক তরুন মন্ডলের ২টি ছাগল ট্রলি চাপা পড়ে মারা যায়। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার ট্রলিচালকের মৃত্যুতে গোটা এলাকায় শোকের পাশাপাশি বিরাজ করছে চরম ক্ষোভ। তারা এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
–শেখ দীন মাহমুদ, কপিলমুনি, পাইকগাছা।

মন্তব্যসমূহ