মোঃ আসাদুল ইসলাম:- পাইকগাছার চাঁদখালী ইউপির চৌমুহনী বাজারে গত ১৬ ডিসেম্বরে পাকিস্তানের আদলে পতাকা উত্তলন কারী কথিত ডাঃ আবু রায়হান শাহীন দীর্ঘদিন পালিয়ে থাকার পর এলাকায় ফিরেছে!
পতাকা অবমাননাকারী শাহিনের বিরুদ্ধে শাস্তীমুলক কোন ব্যবস্থা না হওয়ায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সহ সচেতন এলাকাবাসী। কথিত ডাঃ আবু রায়হান একজন পাল্টিবাজ আ'লীগ নেতা। তিনি ছাত্র জীবনে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি,এলাকায় এসে জামায়াতের রাজনীতি,পরবর্তিতে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তিনি বিএনপিতে যোগদান করে সেচ্ছাসেবক দলের ইউনিয়নের নেতা হন।
২০০৮ সালের নির্বাচনের সময় তিনি জামায়াতের দাঁড়িপাল্লা প্রতিকের ব্যাপক প্রচারনা চালান। কিন্তু সে নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে ভোল পাল্টাতে থাকে শাহিন দুঃসম্পর্কের এক আত্বীতার পরিচয় দিয়ে সাবেক সংসদ এ্যাডঃ সোহরাব আলী সানার সময় আওয়ামীলীগে আসেন। শাহিন নিজেকে বড় নেতা সাজার জন্য সাবেক সংসদ এ্যাডঃ সোহরাব আলী সানাকে আত্বীয় পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের অবস্থান পাকাপক্ত করেন এবং বিভিন্ন কাজ করে। যেটা সাবেক সংসদ নিজেও যানতেন না।
২০১৪ নির্বাচনের পর শাহিন আবার ভোলপাল্টে বর্তমান সংসদ এ্যাডঃ নুরুল হকের অনুসারী হন। এবং তার নিকট লোকজনের সাথে তার বেশ ভাব দেখাযায়। চামচাবাজী করে শাহিন বড় নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে নিজের আখের গোছাতে সর্বদা ব্যস্ত। কিন্তু তিনি মনেপ্রানে জামায়াতকে ভালবাসেন তার বাস্তব উদাহরন গত ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্থানী পতাকার আদলে চাঁদতারা খচিত পতাকা উত্তলন। এই পতাকা উত্তলনের পর প্রথম শিবসা নিউজে সংবাদ প্রকাশের কারণে তাকে গত ১৯ ডিসেম্বর ইউনিয়ন আ'লীগের আহবায়ক কমিটি থেকে তাকে সাময়িক বরখস্ত করা হয়। পরবর্তিতে বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হলে আত্ব গোপনে চলেযায় শাহিন।
বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদের কারনে একটি মানবাধিকার সংগঠন পতাকা অবমাননার জন্য শাস্তির দাবীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সহ প্রশাসনের কাছে লিগাল নোটিশ পাঠিয়েছেন।
কিন্তু কিছুদিন পালিয়ে থাকার পর অদৃশ্য শক্তির ইশারায় আবার স্বগৌরবে তিনি এলাকায় ফিরে আছেন বহাল তবিয়তে। তার বিরুদ্ধে কোন শাস্তিমুলক ব্যবস্থা না হওয়ায় বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন এলাকার দেশ প্রেমিক জনসাধারন।
পতাকা অবমাননাকারী শাহিনের বিরুদ্ধে শাস্তীমুলক কোন ব্যবস্থা না হওয়ায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সহ সচেতন এলাকাবাসী। কথিত ডাঃ আবু রায়হান একজন পাল্টিবাজ আ'লীগ নেতা। তিনি ছাত্র জীবনে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি,এলাকায় এসে জামায়াতের রাজনীতি,পরবর্তিতে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তিনি বিএনপিতে যোগদান করে সেচ্ছাসেবক দলের ইউনিয়নের নেতা হন।
২০০৮ সালের নির্বাচনের সময় তিনি জামায়াতের দাঁড়িপাল্লা প্রতিকের ব্যাপক প্রচারনা চালান। কিন্তু সে নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে ভোল পাল্টাতে থাকে শাহিন দুঃসম্পর্কের এক আত্বীতার পরিচয় দিয়ে সাবেক সংসদ এ্যাডঃ সোহরাব আলী সানার সময় আওয়ামীলীগে আসেন। শাহিন নিজেকে বড় নেতা সাজার জন্য সাবেক সংসদ এ্যাডঃ সোহরাব আলী সানাকে আত্বীয় পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের অবস্থান পাকাপক্ত করেন এবং বিভিন্ন কাজ করে। যেটা সাবেক সংসদ নিজেও যানতেন না।
২০১৪ নির্বাচনের পর শাহিন আবার ভোলপাল্টে বর্তমান সংসদ এ্যাডঃ নুরুল হকের অনুসারী হন। এবং তার নিকট লোকজনের সাথে তার বেশ ভাব দেখাযায়। চামচাবাজী করে শাহিন বড় নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে নিজের আখের গোছাতে সর্বদা ব্যস্ত। কিন্তু তিনি মনেপ্রানে জামায়াতকে ভালবাসেন তার বাস্তব উদাহরন গত ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্থানী পতাকার আদলে চাঁদতারা খচিত পতাকা উত্তলন। এই পতাকা উত্তলনের পর প্রথম শিবসা নিউজে সংবাদ প্রকাশের কারণে তাকে গত ১৯ ডিসেম্বর ইউনিয়ন আ'লীগের আহবায়ক কমিটি থেকে তাকে সাময়িক বরখস্ত করা হয়। পরবর্তিতে বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হলে আত্ব গোপনে চলেযায় শাহিন।
বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদের কারনে একটি মানবাধিকার সংগঠন পতাকা অবমাননার জন্য শাস্তির দাবীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সহ প্রশাসনের কাছে লিগাল নোটিশ পাঠিয়েছেন।
কিন্তু কিছুদিন পালিয়ে থাকার পর অদৃশ্য শক্তির ইশারায় আবার স্বগৌরবে তিনি এলাকায় ফিরে আছেন বহাল তবিয়তে। তার বিরুদ্ধে কোন শাস্তিমুলক ব্যবস্থা না হওয়ায় বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন এলাকার দেশ প্রেমিক জনসাধারন।


মন্তব্যসমূহ