মোঃ আসাদুল ইসলাম :- খুলনার পাইকগাছা পৌরসভা এলাকায় বেওয়ারীশ পাগলা কুকুরের উপদ্রব বেড়েছে আশংখাজনক হারে। পাগলা কুকুর আতঙ্কে পৌরবাসী! টনক নড়ছেনা পৌর কর্তিপক্ষের।
এ বিষয় খোজ খবর নিয়ে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে পাগলা কুকুরের উপদ্রব মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। এ বিষয় ৪ নং ওয়ার্ডের মোঃ রবিউল ইসলাম গাজি বলেন, পৌরসভার উদ্দ্যোগে বছরে দুই একটা কুকুর মারলেও গত দু'বছর কোন কুকুর মারেনি। ফলে পাগলা কুকুরের পরিমান বেড়ে গেছে । তিনি আর বলেন পাগলা কুকুর নিধনের জন্য পৌর কর্তৃপক্ষের কোন উদ্দ্যোগ নেই। প্রতিনিয়ত স্কুল, কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ নারী, পুরুষ ও শিশুরা কুকুরের হামলার শিকার হচ্ছে।
এ বিষয়ে পাইকগাছা হাসপাতালের ডাঃ প্রশান্ত কুমারের কাছে কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত ব্যাক্তির সংখ্যা জানতে চইলে তিনি বলেন, আমাদের কাছে খাতা কলমে কোন সংখ্যা নাই, তবে প্রায় প্রতিদিনই দু'এক জন কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন। কুকুরে কামড়ানো ভ্যাক্সিন সম্পর্কে জানতে চাইলে, তিনি বলেন হাসপাতালে ভ্যাক্সিন না থাকায় আমরা রুগীদের বাহির থেকে কেনার পরামর্শ দিয়ে থকি।
৬ নং ওয়ার্ডের কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তি মোঃ শরিফুল ইসলাম বলেন হাসপাতালে ভ্যাক্সিন না থাকায়, আমাদের মতো গরিব মানুষদের বাহির থেকে ঔষধ কিনতে গেলে বিভিন্ন প্রকার হয়রাণী হতে হচ্ছে। পৌর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে পাগলা কুকুরের উপদ্রব অনেক অংশেই বেড়ে গেছে। প্রায় এলাকায় কুকুর পথচারীদের ধাওয়া করে। বিশেষ করে ছোট ছেলে মেয়েদের দেখলেতো আর রেহাই নেই,পেছনে দৌড়াতে শুরু করে।
১নং ওয়ার্ডের মোঃ মমিন গাজী বলেন, আমাদের এলাকায় গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি প্রায় প্রতিদিনই কুকুরের আক্রমনের শিকার হচ্ছে।
এ বিষয় পশু হাসপাতালের কর্মকর্তা মোঃ জাহিদ ইকবল বলেন আমাদের এখানে প্রায় প্রতি দিনই বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগীর চিকিৎসা দেওয়া হয়। ভ্যাক্সিন ও ঔষধ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের কাছে ভ্যাক্সিন বা ঔষধ থাকলে আমরা এখান থেকে সেগুলা দিয়ে থাকি। আর যেগুলা না থাকে সে ঔষধ বাহির হইতে কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকি।
পাগলা কুকুরের উপদ্রবের বিয়য়ে শিবসা নিউজে গত ২১ অক্টেবর১৭ খবর প্রকাশিত হয় সে সময় পৌর মেয়র বিদেশে থাকায় ৪ নং ওয়ার্ড কমিশনার মোঃ তৈয়েবুর রহমান বলেন মেয়র দেশে এলে কুকুর মারার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে কিন্তু প্রায় ৪ মাস অতিবাহিত হলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি পৌর কর্তিপক্ষ।
পাইকগাছা পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর বলেন কুকুর মারা নিষেধ আছে। পাগলা কুকুর উৎপাত বন্দে পৌর কর্তিপক্ষের পদক্ষেপ কি সে বিষয়ে যানতে চাইলে মেয়র বলেন কুকুর ধরে ভ্যাকসিন দিতে হবে কিন্তু পৌরসভায় কোন ভ্যাকসিন নেই। কবে আসবে সেটাও তিনি বলতে পারেননা। ফলে পাগলা কুকুরে পৌরবাসীর কামড়ালেও কিছু করার নেই পৌর মেয়রের!
উন্নত নাগরিক সেবা দিতে পৌরসভা গঠিত হলেও অবস্থাদৃষ্টে তা অনেক দুরে বলে পৌরবাসীর দাবী। এসব সমস্যার সমাধান চায় সধারন পৌরবাসী, চায় সুষ্ঠু নাগরিক সেবা।
এ বিষয় খোজ খবর নিয়ে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে পাগলা কুকুরের উপদ্রব মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। এ বিষয় ৪ নং ওয়ার্ডের মোঃ রবিউল ইসলাম গাজি বলেন, পৌরসভার উদ্দ্যোগে বছরে দুই একটা কুকুর মারলেও গত দু'বছর কোন কুকুর মারেনি। ফলে পাগলা কুকুরের পরিমান বেড়ে গেছে । তিনি আর বলেন পাগলা কুকুর নিধনের জন্য পৌর কর্তৃপক্ষের কোন উদ্দ্যোগ নেই। প্রতিনিয়ত স্কুল, কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ নারী, পুরুষ ও শিশুরা কুকুরের হামলার শিকার হচ্ছে।
এ বিষয়ে পাইকগাছা হাসপাতালের ডাঃ প্রশান্ত কুমারের কাছে কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত ব্যাক্তির সংখ্যা জানতে চইলে তিনি বলেন, আমাদের কাছে খাতা কলমে কোন সংখ্যা নাই, তবে প্রায় প্রতিদিনই দু'এক জন কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন। কুকুরে কামড়ানো ভ্যাক্সিন সম্পর্কে জানতে চাইলে, তিনি বলেন হাসপাতালে ভ্যাক্সিন না থাকায় আমরা রুগীদের বাহির থেকে কেনার পরামর্শ দিয়ে থকি।
৬ নং ওয়ার্ডের কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তি মোঃ শরিফুল ইসলাম বলেন হাসপাতালে ভ্যাক্সিন না থাকায়, আমাদের মতো গরিব মানুষদের বাহির থেকে ঔষধ কিনতে গেলে বিভিন্ন প্রকার হয়রাণী হতে হচ্ছে। পৌর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে পাগলা কুকুরের উপদ্রব অনেক অংশেই বেড়ে গেছে। প্রায় এলাকায় কুকুর পথচারীদের ধাওয়া করে। বিশেষ করে ছোট ছেলে মেয়েদের দেখলেতো আর রেহাই নেই,পেছনে দৌড়াতে শুরু করে।
১নং ওয়ার্ডের মোঃ মমিন গাজী বলেন, আমাদের এলাকায় গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি প্রায় প্রতিদিনই কুকুরের আক্রমনের শিকার হচ্ছে।
এ বিষয় পশু হাসপাতালের কর্মকর্তা মোঃ জাহিদ ইকবল বলেন আমাদের এখানে প্রায় প্রতি দিনই বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগীর চিকিৎসা দেওয়া হয়। ভ্যাক্সিন ও ঔষধ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের কাছে ভ্যাক্সিন বা ঔষধ থাকলে আমরা এখান থেকে সেগুলা দিয়ে থাকি। আর যেগুলা না থাকে সে ঔষধ বাহির হইতে কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকি।
পাগলা কুকুরের উপদ্রবের বিয়য়ে শিবসা নিউজে গত ২১ অক্টেবর১৭ খবর প্রকাশিত হয় সে সময় পৌর মেয়র বিদেশে থাকায় ৪ নং ওয়ার্ড কমিশনার মোঃ তৈয়েবুর রহমান বলেন মেয়র দেশে এলে কুকুর মারার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে কিন্তু প্রায় ৪ মাস অতিবাহিত হলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি পৌর কর্তিপক্ষ।
পাইকগাছা পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর বলেন কুকুর মারা নিষেধ আছে। পাগলা কুকুর উৎপাত বন্দে পৌর কর্তিপক্ষের পদক্ষেপ কি সে বিষয়ে যানতে চাইলে মেয়র বলেন কুকুর ধরে ভ্যাকসিন দিতে হবে কিন্তু পৌরসভায় কোন ভ্যাকসিন নেই। কবে আসবে সেটাও তিনি বলতে পারেননা। ফলে পাগলা কুকুরে পৌরবাসীর কামড়ালেও কিছু করার নেই পৌর মেয়রের!
উন্নত নাগরিক সেবা দিতে পৌরসভা গঠিত হলেও অবস্থাদৃষ্টে তা অনেক দুরে বলে পৌরবাসীর দাবী। এসব সমস্যার সমাধান চায় সধারন পৌরবাসী, চায় সুষ্ঠু নাগরিক সেবা।

মন্তব্যসমূহ