নিজস্ব প্রতিবেদক, দুর্গাপুর : রাজশাহীর দুর্গাপুরের বখতিয়ার নিন্ম মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে এবারের জেএসসি (জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষায় ৩ জন ছাত্রী অংশ নিলেও পাশ করেনি কেউ। অথচ ওই ৩ জন ছাত্রীর জন্য বিদ্যালয়ে শিক্ষক রয়েছেন ১০ জন। আর কর্মচারী রয়েছেন ৪ জন। জেএসসি পরীক্ষার শুরুতেই একটি বিদ্যালয় থেকে মাত্র ৩ জন পরীক্ষার্থীর অংশ গ্রহণ নিয়েই বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল। পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার পর বিষয়টি নিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতি রীতিমতো বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে এলাকাবাসীর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুর্গাপুরের বখতিয়ারপুর নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিতব্য জেএসসি পরীক্ষায় মাত্র ৩ জন ছাত্রী অংশ নেয়। এ বছরের চলতি মাসে জেএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার পর জানা যায় পরীক্ষায় অংশ নেয়া ওই ৩ ছাত্রীর কেউ পাশ করেনি।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১০ জন শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আর পিয়ন দপ্তরী মিলে কর্মচারী নিয়োগ দেয়া হয়েছে ৪ জন। ওই ১০ শিক্ষক আর ৪ কর্মচারী টানা এক বছরে ওই ৩ ছাত্রীকে পাশ করানোর মতো করে গড়ে তুলতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষকদের প্রতি এলাকাবাসীর মনে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন অভিভাবক জানান, বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষার মানোন্নয়ন না করে শুধু শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগের নামে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাত করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আমেনা বেগম ও তার স্বামী নইমুদ্দিন মিলে এই টাকা আত্মসাত করেন।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমেনা বেগমের সাথে কথা বলা হলে তিনি ওই ৩ ছাত্রীর ফেল করার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, বিদ্যালয়ের নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে নিয়মিত না আসায় পাঠদান ঠিকমতো করানো হয়নি। যার কারনে ওই ৩ ছাত্রী ফেল করেছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার রাহেদুল ইসলাম জানান, ওই বিদ্যালয় থেকে ৩ ছাত্রী জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩ জনই ফেল করেছে এ সংক্রান্ত তথ্য তাদের জানা নেই। যদি এ রকম হয়েই থাকে তাহলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুর্গাপুরের বখতিয়ারপুর নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিতব্য জেএসসি পরীক্ষায় মাত্র ৩ জন ছাত্রী অংশ নেয়। এ বছরের চলতি মাসে জেএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার পর জানা যায় পরীক্ষায় অংশ নেয়া ওই ৩ ছাত্রীর কেউ পাশ করেনি।
জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১০ জন শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আর পিয়ন দপ্তরী মিলে কর্মচারী নিয়োগ দেয়া হয়েছে ৪ জন। ওই ১০ শিক্ষক আর ৪ কর্মচারী টানা এক বছরে ওই ৩ ছাত্রীকে পাশ করানোর মতো করে গড়ে তুলতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষকদের প্রতি এলাকাবাসীর মনে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন অভিভাবক জানান, বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষার মানোন্নয়ন না করে শুধু শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগের নামে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাত করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আমেনা বেগম ও তার স্বামী নইমুদ্দিন মিলে এই টাকা আত্মসাত করেন।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমেনা বেগমের সাথে কথা বলা হলে তিনি ওই ৩ ছাত্রীর ফেল করার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, বিদ্যালয়ের নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে নিয়মিত না আসায় পাঠদান ঠিকমতো করানো হয়নি। যার কারনে ওই ৩ ছাত্রী ফেল করেছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার রাহেদুল ইসলাম জানান, ওই বিদ্যালয় থেকে ৩ ছাত্রী জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩ জনই ফেল করেছে এ সংক্রান্ত তথ্য তাদের জানা নেই। যদি এ রকম হয়েই থাকে তাহলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মন্তব্যসমূহ